বুধবার দুপুরের দিকে খান্দারপাড়া বাজারে অজ্ঞাত দুই যুবকের কাছ থেকে ১০০০ টাকার একখান জাল নোট ধরা পড়ে।(১)মো: মাহিন (২৮),পিং-মো: খবির, সাং-পাগলাপুর, উপজেলা+জেলা: মাগুরা।(২) মো: হান্নান (২৫),পিং-সিরাজ আকন,সাং-বদর পয়সা, উপজেলা: রাজৈর, জেলা: মাদারীপুর নামের দুই যুবক জাল টাকা সরবরাহ কালে ধরা পড়ে স্থানীয় এক ব্যাক্তির কাছে।এই দুই যুবক বলে তারা দুইজন ঢাকা থেকে এসেছে।মুকসুদপুর থেকে তারা একটি ভাড়া মটরসাইকেলে আসে খান্দারপাড় বাজারে এখান থেকে তারা দুইজন যাবে মো: মাহিন এর পিতার কাছে কাশিয়ানী।তার বাবা কাশিয়নীতে থাকে মো: মাহিন এর পিতা জানে না তারা দুই জন ঢাকা থেকে আসছে।তারা দুইজন ঢাকা থেকে কাশিয়ানী যাবে মুকসুদপুর থেকে সরাসরি কাশিয়নী না গিয়ে কেন খান্দারপাড় হয়ে যাচ্ছিল।একথা তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করা হলে তারা কোন উত্তর দিতে পারে নাই।তারা বলে মো: মাহিন (২৮) সে ঢাকা কলেজের ছাত্র।আর একজন মো: হান্নান সে বলে রঙ্গের কাজ করে।ঢাকাতে তারা দুইজন একসাথে একরুমে থাকে।খান্দারপাড়া স্থানীয় লোকজন তাদের গতিবিধি লক্ষ করে তাদের আচরন কোথাও ভাল করতেছিল না।তারা দুইজন জাল টাকা ভাঙ্গানোর জন্য বাস ষ্ট্যান্ডের পাশে এক দোকানে যায়।দোকানদার হাতে টাকার নোট নিয়ে বুঝতে পারে জাল টাকা।তাদের পকেটে আরও ১০০০ টাকার নোট ছিল।তাৎক্ষনিক দোকানদার স্থানীয় গ্রাম পুলিশ জহুর আলীকে খবর দেয়।জহুর আলী ও মুক্তিযোদ্ধা চান ফকির স্থানীয় লোকদের সাথে নিয়ে তাদের দুইজনকে আটক করে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে বন্দি করে রাখে।তারপর জহুর আলী থানা পুলিশকে খবর দেয়।থানা পুলিশ এস,আই শীতল তাৎক্ষনিক এসে তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তার করে।এস আই শীতল মো: মাহিনকে জিজ্ঞাসা করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দুইটা উপন্যাসের নাম বলতে সে কোন উত্তর দিতে পারে নাই।আসলে কি সে ঢাকা কলেজের ছাত্র এ নিয়ে সবার মনে প্রশ্ন জাগে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস